স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের প্রতি বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) পক্ষ থেকে আজ সকাল ৮টায় তার সমাধিতে ও স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্যদিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।
ডা. মিলন
শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলন দিবস আজ। ১৯৯০ সালের এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন টিএসসি এলাকায় তৎকালীন স্বৈরশাসকের গুপ্তবাহিনীর গুলিতে শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলন নির্মমভাবে নিহত হন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করেছিল।
যথাযোগ্য মর্যাদা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় আজ শহীদ ডা. মিলনের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী ‘ডা. মিলন দিবস’ পালিত হয়েছে। ১৯৯০ সালের এই দিনে স্বৈরাচার-বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) সামনে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে।তিনি বলেন, ‘সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু জরুরি আইন, কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে বারবার রাজপথে নেমে আসে। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।’
আজ শনিবার, শহীদ ডা. মিলনের ৩০তম শাহাদাত বার্ষিকী। ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় গুলিতে নিহত হন ডা. শামসুল আলম খান মিলন।